কিয়োচিরো কাগার সাথে একটা কেইস সলভিং জার্নিতে ছিলাম। মাতসুমিয়াও ছিলো সাথে৷ টোকিওতে একজনের খুন হয়েছে৷ কে করলো সেই খুন। কেনো করলো তা বের করতেই টোটো করা টোকিওর অলিগলিতে৷ কেইগো হিগাশিনোর বর্ণনাগুলো খুবই চমৎকার৷ কোনো চরিত্রকে ওভারহাইপও করেন নাই, আবার নিচেও নামিয়ে দেন নাই৷ এখন অবধি যতটুকু গোয়েন্দা রিলেটেড লেখা পড়া হয়েছে সেখানে মূল ডিটেকটিভরা থাকেন মাল্টিট্যালেন্টেড কেউ। তথ্য সংগ্রহ থেকে শুরু করে যাবতীয় সবকিছু একাই করেন৷ কিন্তু কেইগোর গল্পে ডিটেকটিভ থাকেন অনেকজন। তার মধ্যে কাগা একজন। বাকিদের থেকে তার আলাদা অভিজ্ঞতা এবং চিন্তাধারা কিছুটা শার্প। তার থেকেও মূল বিষয় কাগা তদন্তের শেষ প্রান্ত অবধি যেতে চান। এছাড়া কাগা মূল চরিত্র হওয়া সত্ত্বেও তার এন্ট্রি হয় খুবই ঠান্ডা ভাবে। নি:শব্দে বলা চলে। এরপরই ধীরে ধীরে এগিয়ে যায় গল্প। মাতসুমিয়াও হেল্প করে অনেক। যখনই মনে করা হয় ইনিই বুঝি খুনি, তখনই দুইটা বিষয় ঘটে৷ হয় নতুন কোনো ক্লু বের হয়, নাহলে কোনো একটা ক্লু মিসিং৷ এরপর গল্প ও সন্দেহ অন্য দিকে যায়৷ আবার সেইম রিপিটেশন৷ কিন্তু শেষ অবধি গল্প এমন জায়গায় গিয়ে শেষ হয়, সেটা আমার মতো নবীন থ্রিলার পড়ুয়া কেউ ধরতে পারব...
I'm a passionate Book Reviewer and Content Creator with experience in literary analysis, book marketing, and digital storytelling, dedicated to promoting impactful reads through engaging video content and strategic collaborations.